Blog

Can Our Ageing Process Go Reverse?

এক মুহুর্তের জন্য একটু চিন্তা করুন, আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে বেশিরভাগ লোক আস্তে আস্তে শারীরিকভাবে ভেঙ্গে পরতে শুরু করে, এটিকে বলা হয় বার্ধক্য।
কেউ কি সেটা পছন্দ করে? মনে হয় না।

এখন একটু অন্যভাবে ভেবে দেখুন, আপনি যদি কোনও নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত বয়স বাড়ানো প্রতিরোধ করতে পারেন এবং সেইজন্যে প্রচুর দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করতে বা কমপক্ষে তাদের বিলম্ব করতে পারেন, আপনি কি তা করবেন না? হ্যাঁ, অবশই তাই চাইবেন। আর সেই চিন্তা থেকেই উদ্ভব হয়েছে anti-ageing বিষয়টির।

Anti-ageing সম্পর্কে জানার আগে ageing নিয়ে জানা খুবই জরুরী।

Ageing হল বৃদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়া। আমাদের শরীর বিভিন্ন টিস্যু নিয়ে গঠিত এবং টিস্যু গুলো অসংখ্য কোষ দিয়ে গঠিত। কোষগুলো টিস্যুগুলোর প্রাথমিক building block. বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমস্ত block এর পরিবর্তন হয়। এগুলো বড় হয়ে যায় এবং বিভাজন এবং সংখ্যাবৃদ্ধি করতে থাকে। অন্যান্য পরিবর্তনগুলোর মধ্যে, কোষের ভিতরে pigment এবং fat যুক্ত পদার্থের বৃদ্ধি (lipid) রয়েছে। কোষ তাদের কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে বা তারা অস্বাভাবিকভাবে কাজ করতে শুরু করে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে টিস্যুতে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে থাকে। অন্যান্য ফ্যাটি পদার্থের মতো Lipofuscin নামে একটি fatty brown pigment অনেক টিস্যুতে সংগৃহীত হয়।

Connective tissue গুলোর পরিবর্তন আসে এবং আরও শক্ত হয়ে ওঠে যা organs, blood vessels, and airways কে আরও শক্ত করে তোলে। Cell membranes পরিবর্তিত হয়, তাই অনেক টিস্যুতে অক্সিজেন এবং পুষ্টি পেতে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য অপসারণে আরও বেশি সমস্যা হয়। অনেক টিস্যু ভর হারায় যাকে atrophy বলা হয়। কোষ এবং টিস্যু পরিবর্তনের কারণে আপনার বয়সের সাথে সাথে আপনার অঙ্গগুলোও পরিবর্তিত হয়। Ageing organs গুলো ধীরে ধীরে কাজ করবে।

এখন আসা যাক anti-ageing নিয়ে। Anti-ageing একটি ধারণা যা জীবনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে দীর্ঘায়িত করতে সাহায্য করে। যার অর্থ সুস্থ মানুষ হিসেবে দীর্ঘকাল বেঁচে থাকা। Anti-ageing সাধারণত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা যেমন, যে কোন সময় যে কোন শারীরিক অসুস্থতা থেকে দূরে রাখে। Anti-ageing মূলত active prevention করে থাকে, যা মৃত্যুকে প্রতিরোধ করতে পারে না কিন্তু অকাল মৃত্যুকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে।

Anti-ageing এর ৩ টি principle রয়েছে।

  1. Stop self sabotage and killing yourself early. এর অর্থ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন থেকে বেরিয়ে আসা।
  2. একটি সাধারণ স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা গ্রহণ করা, যার অন্তর্গত রয়েছে,
    • Nutrition
    • Exercise
    • Attitudes
  3. প্রতিটি ব্যক্তির নিজস্ব শারীরিক বা মানসিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে “SPECIFIC” nutrients, lifestyle activities এবং mental attitudes যুক্ত করা।

তবে এগুলো হল anti-ageing life পাবার সহজ উপায়, যা আমাদের হাতের নাগালে রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে medical science এ গবেষণার মাধ্যমে অনেক anti-ageing medicine আবিষ্কৃত হয়েছে, যেগুলোর কাজ age সম্পর্কিত রোগগুলোর প্রাথমিক সনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা করা।

এছাড়াও anti-ageing সম্পর্কে কিছু গবেষণাও রয়েছে। Anti-ageing রিসার্চ একচেটিয়াভাবে ageing প্রক্রিয়া ধীর, প্রতিরোধ করতে কাজ করে। এর মধ্যে অন্যতম হল Molecular “Switch” for Anti-Ageing.

California University এর কয়েকজন বিজ্ঞানী Molecular “Switch” for Anti-Aging আবিষ্কার করেন। বিজ্ঞানীরা একটি molecular “Switch” সনাক্ত করেছেন যা দেহের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের জন্য দায়ী প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে।

Fig : NLRP3 Inflammasome

গবেষণা করে তারা জানান যে, NLRP3 Inflammasome ইমিউন প্রোটিনের একটি বৃহৎ সংগ্রহ যা শরীরের সম্ভাব্য হুমকির সংবেদনশীলতা এবং inflammation প্রতিক্রিয়া শুরু করার জন্য দায়ী। প্রক্রিয়াটিতে অল্প পরিমাণে molecular matter অপসারণ করে প্রয়োজনীয়ভাবে switch off করা যায়, যাকে deacetylation বলে।

NLRP3 Inflammasome এর overactivation multiple sclerosis, cancer, diabetes and dementia সহ বিভিন্ন chronic conditions এর সাথে যুক্ত। NLRP3 Inflammasome এর switching off এর মাধ্যমে যে deacetylation করা হয়,তার দিকে লক্ষ্য রেখে যে ওষুধগুলো ব্যবহার করা হয়, তা age-related degeneration এর প্রতিরোধ বা প্রতিকার এ ভূমিকা রাখে বলে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন।

md. Sadiul islam
mh samorita medical college
2017-18

Leave a Reply