Blog

General Toxicology (Part-2)

আজকে ও প্রথম ক্লাস ফরেনসিক মেডিসিন এর। সেদিন স্যার কত কি পড়িয়ে ফেলল। ক্লাসে বসে এসব ভাবতে না ভাবতেই  স্যার চলে আসল। স্যার এটেনডেন্টস শিট আমাদের দিয়ে দিল। এরপর বলল, তোমাদের লাস্ট ক্লাসের পড়ায় কোন সমস্যা আছে বুঝতে? কয়েকজন রেসপন্স করল। তারপর স্যার বলল আজকে নতুন টপিক দিয়ে শুরু করছি।

স্যার বলল কিছু poison সাধারণত suicide আর কিছু homicide এর জন্য ব্যবহার করা হয়। ধরো কেউ যদি suicide করতে চায় তখন সে যে poison খাবে আর কাউকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে যে poison ব্যবহার করবে তা কি একই হবে? আর তাই homicide এবং suicide এর জন্য যে poison ব্যবহার করা হয় তার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য আছে তা হলোঃ

#Criteria of an suicidal poison:

1. Easily available (সহজে পাওয়া যায়)

2. Cheap (সস্তা)

3. Should have no bad taste (কোন বাজে স্বাদ থাকবে না)

4. Should not cause much pain before death (মৃত্যুর আগে খুব বেশি কষ্ট হবে না)

5. Fatality should be certain (এটি ব্যবহারের ফলে মৃত্যু নিশ্চিত ঘটবে)

এসব বৈশিষ্ট্য থাকলে তবেই তা suicide এর জন্য ব্যবহার করা হয়।

তাহলে এবার আমরা homicide এর জন্য ব্যবহার করা poison এর বৈশিষ্ট্য  জেনে নিই-

#Criteria of an ideal homicidal poison:

1. Highly toxic in small dose (অল্প পরিমাণে ব্যবহার করলেও এটি অনেক বিষাক্ত)

2. Colorless,tasteless and odourless (কোন নির্দিষ্ট রং,গন্ধ বা স্বাদ থাকবে না)

3. Should have no specific antidote (কোন নির্দিষ্ট  এন্টিডোট থাকবে না)

4. Action should stimulate some natural disease like conditions (এটির কার্যকারিতা অন্যান্য সাধারণ রোগের মতো দেখা দেয়)

5. Not detected by laboratory tests. (ল্যাবরেটরী পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না)

6. Should delay the development of serious ill effects allowing sufficient time for the accused to escape.  (অসুস্থতার অগ্রগতি হওয়ার জন্য যা সময় লাগে তার মধ্যেই অভিযুক্ত ব্যক্তি পালিয়ে যেতে পারে)

আর এসব বৈশিষ্ট্য থাকলে তবে তা ideal homicidal poison হিসেবে ব্যবহার হতে পারে।

তারপর স্যার বলল, বুঝতে পেরেছ তোমরা কখন কোনটা ব্যবহার করা হয়।

সবাই রেসপন্স করেছে তাই স্যার পরের টপিকে গেল।

এরপর স্যার বলল, মনে কর কেউ poison খেয়ে ফেলছে তখন কিন্তু সবার ক্ষেত্রে একরকম কাজ করে না। মানে হলো poison খাওয়ার পর কিছু factor কাজ করে যা poison এর কাজকে তরান্বিত করে অথবা হ্রাস করে ফেলে অর্থাৎ factors modifying the actions of a poison জানতে হবে।

#Factors modifying the actions of a poison:

1. Quantity: অনেক বেশি পরিমাণ poison শরীরে তাড়াতাড়ি  কাজ করে।

2. Physical form: Gaseous or volatile poisons শরীরে তাড়াতাড়ি absorbed হয়।

3. Chemical form: poison এর chemical রূপ পরিবর্তন এর জন্য তা toxic হয়ে যায়।

4. Concentration: Poison যদি বেশি concentrated হয় তবে তা দ্রুত absorbed হয়।

5. Condition of the stomach: যদি stomach এ খাবার থাকে তবে তা poison এর ক্রিয়া হ্রাস করে।

6. Route of administration: poison এর ক্রিয়া হ্রাস হওয়ার ক্রমঃ inhalation>intravenos>intramuscular>subcutaneous>oral.

7. Age: বৃদ্ধ এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে poison দ্রুত  কাজ করে।

8. Sleep: ঘুমানো অবস্থায় poison এর ক্রিয়ার হ্রাস ঘটে।

9. Cumulative action of poison:কম dose এর poison যদি বারবার ব্যবহার করা হয় তাও toxic হয়ে যায়।

এরপর স্যার বলল কেউ যদি poison খাওয়ার পর আসে কিভাবে poisoning diagnosis করবে তা জানতে হবে।

তবে এক্ষেত্রে living subject এবং dead body এর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা আলাদা।

#Diagnosis of poisoning in a dead body

এই diagnosis কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে।তা হলো-

1. History of the case: এই history আত্মীয় অথবা পুলিশ থেকে নিতে হবে। 

history যা থাকবে:

★Time of onset of present illness (অসুস্থতা শুরু হওয়ার সময়)

★Initial symptoms (প্রাথমিক লক্ষ্মণ) 

★Progress of symptoms ( সময়ের সাথে লক্ষ্মণের পরিবর্তন)

★Whether the symptoms were related with intake of any food or drink (লক্ষ্মণগুলো কি খাবার বা পানীয় এর সাথে সম্পর্কযুক্ত কিনা)

★Possible source of poison (poison এর উৎস কি হতে পারে)

★Any history of previous poisoning (আগে অন্য poisoning এর কোন ইতিহাস আছে কিনা)

★Whether the victim had any enmity with anybody or any condition that led him to frustration. ( যে poisoning এর শিকার হয়েছে তার সাথে অন্য ব্যক্তির শত্রুতা আছে কিনা)

★For how long the victim survived after the start of the initial signs,symptoms of poisoning. ( প্রথম লক্ষ্মণ বা উপসর্গ দেখা দেওয়ার পর কতক্ষণ বেঁচে ছিল)

★Whether he was given any treatment. If so, the details of the treatment given. (তাকে কোন চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল কিনা, যদি দেওয়া হয় তার সম্পর্কে জানতে হবে)

2. Postmortem examination of the body:

★External findings,

★Internal findings.

3. Preservation of viscera and other materials for laboratory examination:

কোন diagnosis এ পৌঁছানোর পূর্বে autopsy surgeon কে সব history, সম্পূর্ণ postmortem করার পর যে সকল viscera preserve করা হয়েছিল তার Laboratory investigations পর্যালোচনা করতে হবে।

এগুলো তো যে মারা গেছে তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

Diagnosis of poisoning in a living subject:

এই diagnosis কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে। তা হলো-

1. History of a patient : এই history patient নিজে অথবা তার আত্মীয়কে দিতে হবে। history তে যা থাকবে:

★Time of onset of the present illness,

★Initial symptoms,

★Progress, 

★Whether the symptoms

 are related with the intake of any kind of food,

★Condition of others who took the same food or drink,

★Possible source of the poison,

★Any history of previous poisoning, 

★Whether the victim had any enmity with anybody or any condition that led him to frustration, 

★To note, if the victim or his friends can narrate about the colour, smell, consistency, taste and quantity of the possible poisonous substance.

এক্ষেত্রে ও dead body এর জন্য যেমন history নেওয়া হয়েছে তেমনই হবে। তবে যেহেতু victim বেঁচে থাকে, History সে নিজে বা তার আত্মীয় দিতে হবে।

2. Signs and symptoms 

3. Detail physical examination 

4. Preservation and laboratory investigation of :

★Vomitus,

★Excreta,

★Stomach wash,

★Scraps,

★From any stained area on the body,blood,

★Stained part of the dress,content of a doubtful container,

★Left over any part of a food or drink. 

রোগীর লক্ষণ ও উপসর্গ, যেহেতু জীবিত আছেন তার শারীরিক পরীক্ষা করে এবং সন্দেহজনক কিছু পেলে তা পরবর্তী ল্যাবরেটরী ইনভেস্টিগেশন এর জন্য সংরক্ষণ করতে হবে।

স্যার বলল poison খাওয়ার পর কোন patient কে চিকিৎসা করার জন্য antidote ব্যবহার করা হয়।

এবার আমরা antidote সম্পর্কে জানব।

Antidote সাধারণত poison এর কার্যকারিতা নষ্ট করে আর poison যে লক্ষ্মণ বা উপসর্গ প্রকাশ করে তার বিপরীতটা প্রকাশ করে।

অর্থাৎ antidote are the substances that prevent the action of poison or neutralize the action of poison or produce signs and symptoms opposite to those produced by the poison.


বিভিন্ন ধরণের antidote আছে। antidote কিভাবে কাজ করে তার উপর ভিত্তি করে antidote চার প্রকার। যেমনঃ

1. Mechanical or physical antidote: এগুলো poison এর absorption এ বাধা প্রদান করে।

Ex:>Demulcents :Egg albumin,milk etc.

       >Diluents 

       >Bulky food etc.

2. Chemical antidote: এগুলো chemical reaction এর মাধ্যমে poison এর কার্যকারিতা নিষ্ক্রিয় করে ফেলে।

Ex: Milk of magnesia,

Common salt etc.

3. Physiological or pharmacological antidote: এগুলো শরীরের বিভিন্ন system এর উপর কাজ করে poison এর বিপরীত লক্ষ্মণ বা উপসর্গ সৃষ্টি করে।

Ex:>Atropine: For OPC poisoning 

      >Naloxone: For morphine 

4. Serological antidote: 

Ex: Anti-snake venom serum.

আর একধরনের antidote আছে যেটাকে Universal Antidote বলে।

#Universal antidote: It is a combination of chemical and mechanical antidotes.

যখন  poison এর nature সম্পর্কে বুঝা যায় না তখন universal antidote ব্যবহার করা হয়।

#Composition of universal antidote :

>Activated charcoal : 2 parts.

>Magnesium oxide(milk of magnesia): 1 part.

>Tannic acid: 1 part.

এই উপাদানগুলো একসাথে মিশিয়ে universal antidote বানানো হয়।

স্যার বলল এটি কিভাবে ব্যবহার করবে তা জেনে নেওয়া ভালো।

#Dose: 

১. এটি মুখে খাওয়ানো হয়। সাধারণত এক টেবিল চামচ মানে ১৫ গ্রাম নিয়ে তা এক গ্লাস পানি মানে ২০০ মিলি. এর সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়।

২. এটি একবার বা দুইবার পুনরাবৃত্তি করা যেতে পারে।

তবে এটি ব্যবহারে তেমন উপকার হয় না বলে এখন ব্যবহার হয় না।

এরপর স্যার বলল আজকে আর পড়াব না। যতটুকু পড়িয়েছি সবাই বুঝতে পেরেছ?

সবাই রেসপন্স করল।

তাও স্যার বলল বাসায় গিয়ে আবার একটু মনোযোগ দিয়ে বুঝে পড়বে, যদি সমস্যা হয় নেক্সট ক্লাসে আমাকে বলবে। আমি বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। আরও কিছু টপিকস আছে নেক্সট ক্লাসে আলোচনা করব।

চলবে…………..

Tanjina Sultana Orny 

MH Samorita Medical College 

Session:2017-2018

One thought on “General Toxicology (Part-2)

  1. Pingback: General Toxicology (Last part) – Platform | CME

Leave a Reply