ইথেন আর মিথেন, দুই বোন। প্রতিদিনের মতো সন্ধায় দু’জন পড়তে বসেছে, ইথেন মেডিকেলের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আর মিথেন দশম শ্রেণীর। মিথেনের কাজ ই হলো পড়ার মাঝে ইথেনকে অদ্ভুত সব প্রশ্ন করা!
এরই মাঝে তাদের মা সায়েরা বানু তাদের জন্য চা-নাস্তা নিয়ে এসেছে। চা খেতে খেতে হঠাৎ মিথেনের চোখ পড়লো ইথেনের বইয়ের ওপর, সেখানে লেখা Athlete’s Foot। সে তখনই প্রশ্ন করে বসলো, “আপু, Athlete’s Foot আবার কি রে? এটা মানে তো ক্রীড়াবিদের পা! এটাও আবার রোগের নাম? কি অদ্ভুত!’
ইথেন: হাহাহা, হ্যাঁ এটা একটি রোগের ই নাম। তবে এটাকে Tinea Pedis ও বলা হয়। এটা একটি chronic, contagious fungal infection যেটা পায়ের ত্বককে affect করে এবং পায়ের নখ ও হাত পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। এটা সাধারণত athlete দের মধ্যে হতে দেখা যায় তাই এই fungal infection টিকে Athlete’s Foot বলা হয়।
মিথেন: আচ্ছা আচ্ছা, বুঝলাম! এটা যে fungal infection বললি, তাহলে কোন কোন agent এই রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী?
ইথেন: তিনটি agent রয়েছে, সেগুলো হলো:
▪Trichophyton rubrum
▪T. mentagrophytes
▪Epidermophyton floccosum
মিথেন: তাহলে যারা খেলাধুলা করে শুধু তাদের ই হবে এটা? অন্য কারও হতে পারেনা আপু?
ইথেন: শুধু তাদের না, যেকারও এটা হতে পারে এবং কিছু নির্দিষ্ট আচরণ আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বাড়ায়। সেগুলো হলো:
🔸 খালি পায়ে public places যেমন: locker rooms, showers এবং swimming pools এ জায়গাগুলোতে visit করা।
🔸 আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে socks, shoes কিংবা towels share করা।
🔸 Tight, closed-toe shoes ব্যবহার করা।
🔸 দীর্ঘক্ষণ পা ভিজিয়ে রাখা এবং পা ঘামা।
🔸 এছাড়া যদি পায়ে minor skin or nail injury থাকে।
এসকল কারণ গুলো Athlete’s Foot এ আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বাড়ায়।
মিথেন: আচ্ছা আপু, আক্রান্ত হয়ে গেলে কি কি সমস্যা হয় রে? মানে কি কি লক্ষণ থাকবে?
ইথেন: অনেক ধরণের সমস্যা ই দেখা যায়, বলছি সেগুলো:
🔹 পায়ের আঙ্গুলের মাঝে বা তালুতে itching, stinging এবং burning হয়।
🔹 পায়ে ফোস্কা পড়ে যায়, যেখানে চুলকায় এবং most commonly পায়ের তালুতে বা আঙ্গুলের মাঝের skin এ cracking ও peeling হয়।
🔹পায়ের দুই side এ বা তালুতে dry skin দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে raw skin দেখা যায়।
🔹পায়ের নখ discolored, thick এবং crumbly হয়ে যায়।
মিথেন: ওহ, কষ্টকর! তাহলে আপু, এটা হবার পরে কিভাবে নির্ণয় হয় যে এটাই হয়েছে?
ইথেন: অধিকাংশ ক্ষেত্রেই characteristic clinical features দেখে clinically ই এটা নির্ণয় করা হয়। অন্যান্য typical site গুলো যেমন:
▪Toenails
▪Groins
▪Palms of the hand examine করা হয়, যেটা Athlete’s Foot নির্ণয়ে সহযোগিতা করে।
এছাড়া confirmatory diagnosis হিসেবে skin scrapping করা হয়, যেটা KOH solution এ dissolve করে microscopic examination এ পাঠানো হয়। যেখানে septate hyphae সাথে arthrospores পাওয়া যায়।
এরপর specimen টি Sabouraud’s dextrose agar media তে culture এর জন্য পাঠানো হয় যেখানে colonial appearance এবং microscopic morphology দেখে identify করা হয়।
মিথেন: বুঝলাম! এখন বল, চিকিৎসা কিভাবে করা হবে এটার?
ইথেন: হুম, যদি Athlete’s Foot এর মাত্রা mild হয়, তখন (OTC)
over-the-counter antifungal ointment, cream, powder কিংবা spray ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।
আর যদি এটা কার্যকরী না হয় তাহলে প্রয়োজন একটি prescription-strength medication। Severe infection হলে প্রয়োজন antifungal pills।
মিথেন: ও আচ্ছা, আজকে অনেক কিছু জেনে নিলাম আপু!
মিথেনের কথা শুনে তাদের মা বললেন, “অনেক আলোচনা হয়েছে, এবার খেতে আসো তোমরা”। খাবারের কথা শুনেই ওরা ঝটপট বই বন্ধ করে আগালো…
Reference : 🔹 Lange Review Of Medical Microbiology and Immunology, 15th edition.
🔹 Jawetz, Melnick & Adelberg’s Medical Microbiology, 27th edition.
🔹 Sherris Medical Microbiology, 5th edition.
Platform academic /
Jinat Afroz Kiron
Pabna Medical College
Session: 2016-17