প্রথমে জানতে হবে Polarization কি?
Polarization কথা আসছে Polarity থেকে। আমরা HSC তে পড়ে আসছি Polarity মানে কোন জিনিসের এক প্রান্ত পজিটিভ(+) এবং আরেক প্রান্ত নেগেটিভ।
Cell Resting State এর সময় (বিশ্রাম অবস্থায়) বাইরের দিকে পজিটিভ ( +) থাকে আর ভিতরের দিকে নেগেটিভ থাকে (-) । এই অবস্থাকে বলে polarity। এই অবস্থার সৃষ্টি হয় কারন Cell বাইরের দিকে সোডিয়াম বেশি থাকে আর সোডিয়ামের Charge পজিটিভ (+) আর ভিতরের দিকে অ্যানায়ন বিশেষ করে প্রোটিন বেশি থাকে যার charge নেগেটিভ (-)। তাছাড়া এখানে Na+-k+ Pump এর ও ভূমিকা আছে।
এখন জানতে হবে What is Action potential?( Action কথাটার মানে কাজ আর potential মানে বিভব। তাহলে Action potential মানে দাড়ায় Cell এর কাজ করার জন্য যে potential উংপন্ন করে। )
Cell এর বাইরে থেকে যখন sodium Cell এর ভিতরে প্রবেশ করে তখনই Action potential generate হয়। আর Action potential এর এই ধাপকে বলে Depolarization কারন De কথার মানে দূর হয়ে যাওয়া, যখন পজিটিভ Na+ Cell এর ভিতর প্রবেশ করার কারনে Cell এর ভিতর নেগেটিভ থেকে পজিটিভ হয়ে গেল অর্থাৎ Cell এর ভিতর বাইর দুজায়গাতেই এখন পজিটিভ (+) হয়ে গেল তখন তার Polarity নষ্ট হয়ে গেল বা দূর হয়ে গেল, এজন্যই একে বলে Depolarization।
Action potention এর পরবর্তী ধাপকে বলে Repolarization। Re কথাটার মানে পুনরায়। Polarization মানে polarity অথাৎ পুনরায়
Polarity ফিরে পাওয়া।
Repolarization এ পজিটিভ k+ Cell থেকে বের হয়ে যায়, k+ বের হবার কারনে Cell এর ভিতর আবার নেগেটিভ (-) হয়ে যায় আর বাইরের দিক পজিটিভ (+), ফলে সেল আবার polarity ফিরে পায় অর্থাৎ Cell আবার Resting state এ ফিরে আসে। একেই বলে Repolarization।
Rahul ahmed Rubel
Session 2014-2015
Platform Academia/ Sushmita Akter