Blog

Management of Respiratory Acidosis ।। হাবিজাবি ৭১

Respiratory Acidosis:
Lungs ঠিকমত গ্যাস বিনিময় করে CO2 ও O2 এর মধ্যে balance করতে পারে না, ফলে CO2 বেড়ে গিয়ে pCO2 বেড়ে যায়।

Respiratory Acidosis হলে তাকে নিয়ন্ত্রণে আনে মূলত Metabolic system বিশেষ করে renal system। এটা একটু ধীরে ধীরে হয়।

Respiratory Acidosis কীভাবে হয়?
যখন Type 2 respiratory failure হয়, তখন ফুসফুস শরীরে তৈরি হওয়া CO2 ঠিকভাবে বাইরে বের করতে পারে না, আর এতে pCO2 যায় বেড়ে।

Figure: Pathophysiology of Respiratory Acidosis

Type 2 respiratory failure হতে পারে:

  • Acute severe asthma
  • Acute exacerbation of COPD
  • Acute upper airway obstruction
  • Acute paralysis of respiratory muscles
  • Acute intake of narcotic drugs causing respiratory depression
  • Long lasting Ankylosing spondylitis, Kyphoscoliosis, muscular dystrophy

Acidosis এর সাধারণ লক্ষণঃ

  • ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, বমি করা।
  • তীব্র acidosis এ fluid volume কমে যায়, ফলে shock এর ফিচারগুলো দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত এসিড Respiratory Centre কে stimulate করে Respiratory Rate বাড়াবে অর্থাৎ hyperpnoea করবে, ফলে রোগী দ্রুত শ্বাস নিবে। অনেক সময় শ্বাসের দ্রুততার সাথে গভীরতাও বাড়তে পারে, হতে পারে Kussmaul Respiration।
  • অতিরিক্ত এসিড myocardial contraction বাড়িয়ে দিতে পারে, হতে পারে Heart failure বা vasoconstriction করে MI।

Diagnosis:
এর জন্য মূলত ABG বা Arterial blood gas analysis করা হয়। এটা দিয়ে আমরা রক্তের H+, pH, pCO2 ও HCO3 লেভেল দেখতে পারি, পাশাপাশি Serum electrolyte ও করতে পারি। Metabolic বা Respiratory যেটাই হোক না কেন, Acidosis হলেই H+ concentration বাড়বে (>40 nmol/L) অর্থাৎ pH কমবে (<7.4)।

অন্যদিকে Respiratory acidosis এ রক্তে CO2 জমে গিয়ে pCO2 বাড়বে (>5.33 kPa), সাথে metabolic compensation হিসেবে কিডনি দিয়ে অনেক কম HCO3 বের হবে ফলে রক্তে HCO3 ও বাড়বে (>24mmol/L)। অর্থাৎ pCO2 ও HCO3 দুটোই বাড়বে।

এগুলোর পাশাপাশি Hyperchloraemic acidosis যেমন HCl এসিড ingestion এ Serum electrolyte এ Cl বেশি থাকবে। তা ছাড়া special situation গুলোতে ketones বা lactate বা formate বা glycolate ইত্যাদি বেশি পাওয়া যাবে।

Treatment:

  • প্রথমত যে রোগের কারণে acidosis হল, সেই রোগটাকে ধরে সেটির চিকিৎসা করা। যেমন- Diarrhoea বা Fistula হলে সেগুলোর চিকিৎসা করে HCO3 লস কমানো।
  • Acidosis এর ফলে যে hypovolemic shock হচ্ছে, fluid দিয়ে সেই shock correction করা।
  • Renal failure এর কারণে acidosis হলে, dialysis করা।
  • Diabetes থেকে হলে তা control করা, insulin দেওয়া।
  • অতিরিক্ত acid neutralize করার জন্য HCO3 infusion দেওয়া। এটি মূলত renal tubular acidosis এ loss হওয়া HCO3 ঘাটতি পূরণে ব্যবহার করা হয়। তবে খুব সাবধান! Careful monitoring করতে হবে, অন্যথায় HCO3 ব্যাটা K ও Ca এর সাথে বাইন্ড করে hypokalemia ও hypocalcaemia করতে পারে!

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে HCO3 ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে, কারণ যদি ventilation না থাকে তবে HCO3 পানির সাথে বিক্রিয়া করে আরও CO2 তৈরী হবে এবং এই অতিরিক্ত CO2 বের হতে না পেরে intracellular acidosis করবে অর্থাৎ অবস্থা আরও খারাপ হবে। এ কারণে perinatal asphyxia তে NaHCO3 দেওয়া হয়না। যদি ventilation ঠিক থাকে তাহলে অতিরিক্ত CO2 respiration সাথে সাথে বের হয়ে যাবে।

  • Respiratory acidosis এ অল্প মাত্রার অক্সিজেন দেওয়া (বেশি মাত্রায় দেওয়া যাবে না, কারণ incresed pCO2 respiratory centre কে stimulate করতে পারছে না, resistant. তাই একমাত্র natural stimulus হল hypoxia)। Artificial ventilation এর ব্যবস্থা করা।
  • আর একটা কথা মনে রাখতে হবে। যখন acidosis হয়, তখন অতিরিক্ত H+ ECF থেকে ICF এ চলে যায়, বিনিময়ে ICF থেকে K চলে আসে ECF, ফলে হয় Hyperkalemia। তাই শুধু Acidosis ডায়াগনোসিস করে বসে থাকলে চলবে না, সাথে Hyperkalemia হল কিনা সেটা দেখার জন্য Serum electrolyte ও করতে হবে। আর যদি হয়ই সেক্ষেত্রে Diuretics ব্যবহার করা যেতে পারে, যা acid ও excess K দুটোকেই kidney দিয়ে বের করে দিবে।

একটুখানি পড়তে পড়তে অনেক কিছু পড়ে ফেললাম। বিষয়টা জটিল, চেষ্টা করেছি যতটুকু সহজ করা যায়।

ডা. কাওসার উদ্দীন
ঢামেক, কে-৬৫

Ref: Davidson’s, Guyton, Ganong, Harper, Lippincott, ABC, class, different sites, etc.

Leave a Reply