Blog

Knowing about Ebola: A Life Threatening Virus

Virus অতি ক্ষুদ্র একটি জীব। এর মাঝে কিছু DNA কিংবা RNA এবং Protein থাকে। Virus এর নিজ থেকে কোন কিছু করার সামর্থ্য নেই বললেই চলে। এটা পরজীবি হয়ে কেবল অন্যের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকতে পারে এবং বংশবৃদ্ধি করে। Virus যেন মানবশরীরে কোন প্রকার ক্ষতিসাধন না করে, সেজন্য দেহে Immune System নামক প্রতিরোধ ব্যবস্থা রয়েছে। Immune System হলো বিশেষভাবে design করা জটিল কাঠামো, যেটা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বজায় রাখে।

Fig : Structure of Ebola Virus.

Ebola নামক virus সর্বপ্রথম আক্রমণ করে ১৯৭৬ সালে, আফ্রিকা মহাদেশে। সে সময়ে Ebola দ্বারা আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষ মৃত্যুর মুখে পতিত হয়েছিল। প্রথমে মেডিকেল গবেষকরা ভেবেছিল এটা Marburg Virus। কিন্তু কিছুদিনের গবেষণায় দেখা গেল এটা একদম নতুন একটি virus, যার নামকরণ করা হয়েছে মধ্য আফ্রিকার কঙ্গোর উপত্যকায় প্রবাহিত Ebola নদী থেকে। Ebola River এর নামকরণে “Ebola Virus”। Ebola রোগটি হলো একটি Severe Type Of Hemorrhagic Fever।

Symptoms of Ebola:

•High Temperature

•Sore Throat

•Aching

•Vomiting

•Diarrhoea

•Rash

Mechanism Of Ebola Virus:

যখন কোন virus আমাদের শরীরে প্রবেশ করে, তখন Dendritic Cell দেহের মাঝে থাকা সৈন্যদের- যেমন: Anti-Virus Cells, Support Cells, Anti-Body Cells কে active করে, যারা একত্রে কাজ করে দেহের infection দূরীভূত করতে সাহায্য করে। কিন্তু, Ebola virus প্রথমেই সরাসরি মানবদেহের Immune System কে আঘাত করে ফেলে।

Ebola virus শুরুতে dendritic Cell-এ আক্রমণ করে, যেটাকে বলা হয় ‘Brain Of Immune System’। Dendritic cell-এর receptor এর সাথে Ebola virus যুক্ত হয়ে transport হয় dendritic cell-এর একেবারে ভেতরে। তারপর Ebola virus এর উপরের খোলস টা গলে গিয়ে cell এর ভেতর ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যায় genetic materials, neucleoprotiens and enzymes। ফলে, dendritic cell তার কার্যক্ষমতা হারায় এবং এর protective mechanism নষ্ট হয়ে যায়। Virus গুলো তখন cell এর reprogram করে ফেলে।

Dendritic cell এর reprogram এর ফলে এটা Ebola virus reproduction এর একটি বিশাল machine হিসেবে কাজ করতে থাকে। তার ভেতরে থাকা উপাদানগুলো হাজার হাজার নতুন Ebola virus তৈরি করে। একটা সময় যখন dendritic cell এর ভেতর প্রচুর পরিমানে Ebola virus তৈরি হয়ে যায়, তখন virus গুলো cell থেকে বের হয়ে রক্তের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে এবং কোষে চলে যায়। Ebola virus যে শুধুমাত্র dendritic cell এর কার্যক্ষমতা নষ্ট করে এবং অন্যান্য প্রতিরোধী cell গুলোকে activate হতে দেয় না শুধু তাই নয়, এটা এমন ভাবে anti-virus cell গুলোকে বশে নিয়ে আসে যে তারা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুরোপুরি অকেজো হয়ে যায়।

Fig : Ebola virus proteins.

ফলে, দেহের Immune System পুরোপুরিভাবে ভেঙে পড়ে এবং নিজস্ব কার্যক্ষমতা হারায়। এদিকে Ebola virus million million পরিমাণে তৈরি হয়ে পুরো শরীরে ছড়াতে থাকে। এবার কোষের ভেতরে থাকা Natural Killer Cell মুখোমুখি হয় Ebola virus এর, কিন্তু তারাও অল্প সময়ে পরাজিত হয় এবং মারা যায়।

একই সময়ে Ebola মানব দেহের Guard Cell-Macrophages, Monocytes কেও infected করে ফেলে এবং তাদের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে। এতেই সে ক্ষান্ত হয় না! এই দুটো cell এর মাধ্যমে সে blood এ signal পাঠায় যাতে vascular leakage এর মাধ্যমে fluid বাহিরে বেরিয়ে আসতে পারে। এ অবস্থায় পুরো শরীরের Neutrophils গুলো ঘুমন্ত অবস্থা থেকে জেগে ওঠে এবং activate হয়। তারা virus এর বিরুদ্ধে তেমন একটা কাজ করতে পারে না। এই দুর্বলতা নিয়ে তাই তাদের যুদ্ধে আসা উচিত নয়, তাই না?

তবুও neutrophil যুদ্ধে আসে এবং কিছু তালগোল পাকিয়ে ফেলে, যেটা তার মোটেও করা উচিত নয়। Neutrophil blood vessels এ signal পাঠায়, যার ফলে পুনরায় আরো বেশি fluid বের হয়ে আসে দেহে, ফলে Internal Bleeding শুরু হয়।

পাশাপাশি Ebola virus খুব সহজেই পথ খুঁজে পেয়ে আক্রমণ করে বসে liver-এ। দ্রুত virus-টি liver-এর ভেতর প্রবেশ করে সেখানের cell গুলোকে মেরে ফেলে।যার ফলে Organ Failure হয় এবং আরো বেশি Internal Bleeding হতে থাকে। এই সবগুলো জিনিস দেহের ভেতরে একত্রে ঘটতে থাকে, আগে virus যেমন একটি জায়গায় ছিলো, সেটার বিস্ফোরণ এখন পুরো দেহে ঘটে যায়।

শরীরের যতো Immune Mechanism virus-কে প্রতিরোধ করতে পারতো, তারা সকলেই হার মেনে নেয়।Virus-টি তাই প্রতিনিয়ত জায়গা পেয়ে নিজের ইচ্ছামতো ছড়িয়ে যায়। আমাদের শরীর প্রচন্ড চেষ্টা করেও এই virus-কে আর দমাতে পারে না।

যুদ্ধে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় মানব শরীর তার শেষ অস্ত্র হিসেবে এবার বিধ্বংসী কোষ Cytokine কে নামিয়ে দেয়, যেটা পুরো শরীরের মাঝে একটা ঝড় বইয়ে দেয়, এই প্রক্রিয়াটির নাম ‘Cytokine Storm’। এটা হলো এমন একটি system যা এক মুহুর্তে শরীরের যতো রোগ প্রতিরোধকারী কোষ আছে সকলকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে যুদ্ধে। এবার virus এর উপর নেমে আসে প্রচন্ড পরিমাণে আঘাত, কিন্তু এই ঝড়ে দেহেরও প্রচুর ক্ষতি হয়ে যায়।

Cytokine ঝড়ের ফলে blood vessels থেকে fluid leakage এর পরিমাণ আরো বেড়ে যায়, যার ফলে যে কোন এক জায়গায় কাটলেই প্রচুর bleeding হতে থাকে সেখান থেকে। এতে ব্যক্তি Dehydration এ ভুগে। Bleeding এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় আমাদের cells and organ গুলো প্রয়োজনীয় oxygen পায় না। ফলে cell গুলো মারা যায়। এই রকম পর্যায়ে এসে বেশিরভাগ মানুষ সাধারণত মারা যায়। দেখা গেছে, যখন Ebola এর pandemic চলছিলো, তখন অতিরিক্ত খারাপ হয়ে যাওয়া রোগীর দশজনের মধ্যে ছয়জন মারা যাচ্ছিলো।

Fig : Pathogenesis of Ebola Virus.

Ebola virus-কে সহজেই প্রতিরোধ করা যায় প্রয়োজনীয় সেবা এবং fluid therapy দিয়ে। সৌভাগ্যের ব্যাপার হলো, খুব সহজেই Ebola virus ছড়াতে পারে না এক মানবদেহ থেকে অন্য মানবদেহে, corona virus এর মতো। Ebola virus ছড়ায় Blood or Body Fluid এর মাধ্যমে যেমন: saliva , vomit , mucus , urine and feces। গবেষকরা ধারণা করেন যে, সঠিক Sanitation ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মাধ্যমে Ebola এর সংক্রমণ অনেকটাই কমিয়ে আনা যায় ।

Moinul Islam
Chattogram Ma-O-Shishu Hospital Medical College
Session:2017-18

⚫ প্ল্যাটফর্ম একাডেমিয়া / সৈয়দা হাবীবা হুমায়রা ⚫

Leave a Reply