আমরা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক চেনা জানা মানুষকে বলতে শুনি “আমার cholesterol বেড়ে গেছে” অথবা “আমার high LDL” কিন্তু অনেকেই জানিনা এগুলো বলতে আসলে কি বোঝাচ্ছে, এগুলো বেড়ে গেলেই বা কি হবে! তাহলে চলেন আজকে আমরা জানি এই LDL, cholesterol তথা ‘Lipid Profile’ সম্পর্কে।
এখন স্বভাবতই প্রশ্ন আসে Lipid profile কি?
শব্দটির অর্থ হলো একজন ব্যক্তির প্লাজমার lipid স্থিতি নির্ধারণের জন্য বিভিন্ন lipid ভগ্নাংশের একটি গ্রুপ যা পরিমাপ করে রিপোর্ট দেয়া হয়।
Definition বলতে গেলে –
The term ‘lipid profile’ means a group of different lipid fractions done to assess the lipid status of plasma of an individual.
Lipid fractions বা ভগ্নাংশগুলো হলো-
- Total cholesterol
- HDL-cholesterol (High density lipoprotein)
- LDL-cholesterol (Low density lipoprotein)
- Triglycerides/ TG/ TAG
এখন কথা হচ্ছে আমরা কি সবার lipid profile করতে দিব? ডাক্তারই বা কি করে বোঝেন কাকে পরীক্ষা করতে দিবেন কাকে দেয়ার প্রয়োজন নেই। যার উত্তর হলো lipid profile এর indication, তাহলে আমরা ঝটপট সেগুলো দেখে নেই-
Indication :
- Male >45 years & female >55 years
- Female with premature menopause without estrogen replacement therapy
- Family history of hypercholesteremia (serum cholesterol >200md/dl)
- Attack with IHD(Ischemic heart disease)
- Family history of IHD (definitive MI or sudden death before 55 years of age)
- DM(Diabetes mellitus)
- Obese person
- Hypertensive person
- Cigarette/ alcohol user
যখনই এই ভগ্নাংশ তথা fraction গুলো normal level থেকে বেড়ে যায় সেই condition কে বলা হয় hyperlipidaemia অর্থাৎ ‘Increase in amount of lipid in blood above normal is called hyperlipidaemia’।
যা atherogenic risk এর একটি প্রধান কারণ তাই এটি নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা lipid profile বাড়া-কমা কি করে বুঝবো! সুতরাং সেটা বুঝার জন্য আমাদের lipid ভগ্নাংশ গুলোর normal level জানতে হবে। এবার তাহলে সেটাই জেনে নেই-
Fraction Normal level
1. Total cholesterol <200 mg/dl
2. HDL-cholesterol >40 mg/dl
3. LDL-cholesterol <100mg/dl
4. Triglycerides <150mg/dl
এদের মধ্যে HDL কে বলা হয় good cholesterol! আর LDL কে বলা হয় bad cholesterol! ☠
কিন্তু কেন? কারণ-
HDL vessel wall থেকে lipid-কে remove করে সেগুলোকে liver-এ metabolism এর জন্য নিয়ে যায় আর এভাবেই এটি atherosclerosis থেকে protection দেয়। তাই HDL কে বলা হয় good cholesterol.
অপরদিকে LDL cholesterol কে liver থেকে vessel-এ নিয়ে আসে। এটি vessel wall এর সাথে সহজেই stick হয়ে যায় এবং atherosclerosis সৃষ্টি করে। তাই LDL-কে বলা হয় bad cholesterol.
এখন এই যে এতকিছু বললাম lipid profile সম্পর্কে এর গুরুত্ব কি? বাড়লেই বা ক্ষতি কি?
এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ⬆ lipid level কিছু chronic disease এর সাথে সম্পর্কিত।
Clinical Importance :
- Atherosclerotic disease
a. CVD (cardiovascular disease)
b. PVD (peripheral vascular disease) - Fatty liver disease
- Acute pancreatitis
এছাড়াও specific ভাবে triglycerides level বাড়ে – obesity, DM, chronic renal disease, nephrotic syndrome etc. যা fatty liver disease & acute pancreatitis এর অন্যতম কারণ।
এখন আমরা জানব high cholesterol level কিভাবে atherosclerotic disease করে-
আমরা জানি blood vessel এর ৩টি লেয়ার থাকে –
1) Tunica intima
2) Tunica media
3) Tunica adventitia
Tunica intima এর পরে থাকে endothelium, তারপরেই থাকে লুমেন। এখন Atherosclerosis এর মূল কারণ হলো atherosclerotic plaque যেটা মূলত একটা waxy substance যা lipid দিয়ে গঠিত। vessels গুলোর লুমেনে blood এবং lipoprotein (such as LDL) ঘুরে বেড়াতে থাকে। যখনি রক্তে এই LDL বেশি থাকে,কোনো কারণে endothelial dysfunction অথবা injury হলে তা লুমেন থেকে tunica intima তে এসে deposit এবং oxidized হয়ে যায়। এই দুষ্ট প্রকৃতির oxidized LDL পরবর্তিতে endothelial receptor গুলোকে activate করে দেয়। যেখানে monocyte আকর্ষিত হয়ে adhesion করে। যখন monocyte গুলো tunica intima-তে চলে আসে তারা convert হয় macrophage এ। যা oxLDL তথা lipid গুলোকে engulf করা শুরু করে এবং foam cell এ convert হয়ে যায়। এই foam cells গুলোই atherosclerosis এ key হিসেবে কাজ করে। Foam cells গুলো smooth muscle cells গুলোকে tunica media থেকে intima তে recruit করে, যেখানে এদের proliferation হয় এবং ECM তৈরি হয়, collagens synthesis বেড়ে যায়। এর ফলে atherosclerotic plaques এর hardening হয়। আর এভাবেই atherosclerosis হয়।
এখন আপনি এখানে Atherosclerosis এর কথা পড়লেন আর দৌড়াতে দৌড়াতে চলে গেলেন আপনার lipid profile এর জন্য test করাতে! তা কিন্তু হবেনা। পরীক্ষাটি করানোর আগে আপনাকে preparation নিতে হবে অর্থাৎ নিন্মে উল্লেখিত কিছু নিয়ম মানতে হবে –
- 10-12 hours fasting অর্থাৎ test এর আগে আপনাকে খালি পেটে থাকতে হবে।
- Usual diet in previous 3 days অর্থাৎ test এর ৩ দিন আগে থেকে আপনাকে স্বাভাবিক খাবার continue করতে হবে কোনো ধরণের dietary restrictions করা যাবে না।
- Usual activities in previous 3 days অর্থাৎ test এর আগের ৩ দিন কোনো extra physical activists করা যাবেনা।
- Must be free from trauma, surgery, pregnancy, acute infection অর্থাৎ কোনো প্রকার দূূশ্চিন্তা করা যাবে না।
আজ এতটুকুই, আবার হাজির হব নতুন কিছু নিয়ে till then-
“Stay healthy
Stay safe”
Reference: Essentials of clinical pathology by Shirish M Kawthalkar, 2nd edition,
Page: 81-86
Platform Academia/Omaima Akter Maria
Ad-din Women’s Medical College
Session: 2016-2017