Blog

What Do You Know about D-Dimer Test?।। হাবিজাবি ৬৪

Thromboembolic disease diagnosis করতে প্রধান যে laboratory test টি করা হয় সেটি D-dimer।

D-dimer একটি প্রোটিন, জমাট রক্ত ভেঙে গেলে এটি তৈরি হয়।

রক্তের প্রধাণ চারটি প্রোটিনের মধ্যে Fibrinogen ও Prothrombin রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে, এই Fibrinogen থেকে তৈরি হয় Fibre জাল। তারপর রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করার জন্য Fibrinolysis প্রক্রিয়ায় Fibre জাল গুলো একসময় ভেঙে যায়, এর ফলে যে fragment protein গুলো তৈরি হয় তার মধ্যে ১টি হল D-dimer।

D-dimer প্রোটিন প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে তৈরি হয়ে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়, কিন্তু যদি কোন কারণে রক্ত বেশি বেশি জমাট বাঁধে, তবেই রক্তে D-dimer স্বাভাবিক থেকে বেশি হয় এবং laboratory test এ detect করা যায়।

যদি D-dimer negative হয়, তবে নিচের রোগগুলো কখনোই নয় (true negative):

  1. Deep Vein Thrombosis
  2. Pulmonary Embolism
  3. Dissiminated Intravascular Coagulation

False negative ও হতে পারে যদি Anticoagulants; যেমন, Heparin ব্যবহার করা হয়। কারণ Heparin রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়, ফলে কম কম D-dimer তৈরি হয়।

আর যদি positive হয়, তবে উপরের রোগগুলোর যে কোনটা হতে পারে (true positive), আবার নাও পারে (false positive)

False positive কখন হয়:

  1. Elderly
  2. Malignancy
  3. Prolong hospitalization, immobilization
    কারণ এগুলোতে hypercoagulable state তৈরি হয়, ফলে বেশি বেশি D-dimer তৈরি হয়।

আজ কিন্তু সত্যি সত্যিই একটুখানি পড়লাম।

ডা. কাওসার উদ্দীন
ঢামেক, কে-৬৫

প্ল্যাটফর্ম একাডেমিক /সাঈদা আলম

Leave a Reply