Blog

তারিণীখুড়োর Intersex কথন(পর্ব-১)

শ্রাবণ মাস, দিনটা ঘোলাটে, সকাল থেকে টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে, তারই মধ্যে সন্ধ্যের দিকে তারিণীখুড়ো এসে হাজির। হাতের ভিজে জাপানী ছাতাটা সড়াৎ করে বন্ধ করে দরজার পাশটায় দাঁড় করিয়ে রেখে তক্তপোষে তাঁর জায়গাটায় বসে তাকিয়াটা টেনে খুড়ো বললেন, “কই, আর সবাইকে ডাক, আর নিকুঞ্জকে বল নতুন করে জল ফুটিয়ে এক কাপ চা করতে।”

নিকুঞ্জই জল চাপিয়ে দিয়ে পাড়ার এ-বাড়ি ও-বাড়ি থেকে ন্যাপ্‌লা, ভুলু, চটপটি আর সুনন্দকে ডাকতে গেলো। ন্যাপ্‌লা এসেই বললো, “আজকে কিসের গল্প শোনাচ্ছ, খুড়ো?”

খুড়ো বেশ আয়েশ করে তাঁর বিখ্যাত দুধ-চিনি ছাড়া চায়ে চুমুক দিতে দিতে বললো,”তোরা কি আজ কেউ মেইনরোডের দিকে একবারো গিয়েছিলি?”

“হ্যাঁ, গিয়েছিলাম। কেন বলতো খুড়ো?” ন্যাপ্‌লার উত্তর।

“একটু আগে আসার সময় দেখলাম কয়েকজন হিজড়া দাঁড়ানো। যেই গাড়ি বা রিক্সাই যাচ্ছে তাকেই থামিয়ে চাঁদা আদায় করছে,” বললেন খুড়ো।

খুড়োকে প্রায় থামিয়ে দিয়েই ন্যাপ্‌লা বললো,”হ্যাঁ, আমি দেখেছি। সকাল থেকেই এরা আছে। দুপুরে যখন আমি আর সুনন্দ স্কুল থেকে ফিরছিলাম, তখন আমাদের কাছ থেকেও এরা চাঁদা রেখেছিলো। অন্যান্য রাস্তাতেও প্রায়শই এরা হয়রানি করে পথচারীদেরকে।”
আমাদের মধ্যে ন্যাপ্‌লাই খুড়োর সঙ্গে তাল মিলিয়ে কথা বলে। তবে খুড়ো তাতে বিশেষ রাগ করেন বলে মনে হয় না।

“হ্যাঁ। তবে এমন ভাবিস না যে এদের মধ্যে সবাই এমন। অনেকে ভালোও আছে,” খুড়ো বেশ গম্ভীরভাবে উত্তর দিলেন।

“এই নিয়েও কোনো গল্প আপনার স্টকে আছে?” ন্যাপ্‌লার পাল্টা প্রশ্ন।

“আছে বৈকি। আজকে তোদের একসাথে দুটি অভিজ্ঞতার কথা বলবো” খুড়োর স্বভাবসুলভ উত্তর। এখানে বলে রাখি যে তারিণীখুড়োর গল্পগুলো এত জমাটি হয় যে সেগুলো গুল না সত্যি সে কথাটা কোনোদিন জিজ্ঞেস করি না। তবে এটা জানি যে পয়তাল্লিশ বছর ধরে ভারতবর্ষের নানা জায়গার ঘোরার ফলে খুড়োর অভিজ্ঞতার স্টক অফুরন্ত।

তারিণীখুড়ো তাঁর এক্সপোর্ট কোয়ালিটির বিড়িতে দুটো টান দিয়ে বলতে শুরু করলেন-
তখন মুম্বাই এর একটা পত্রিকায় স্পোর্টস জার্নালিস্ট হিসেবে কাজ করতাম। সেই পত্রিকার সম্পাদক এক এথলেটের সাক্ষাৎকার নিতে আমাকে তামিলনাড়ুতে যেতে বলে। এমনিতেই আমার দেশ বেড়াবার শখ- তার উপর এই সুযোগ যেন সোনায় সোহাগা। চলে গেলাম সেখানে।

তামিলনাড়ুর বেশ প্রত্যন্ত অঞ্চল পুডুককোটাই জেলায় কাথাকুরুচি গ্রাম। সেখানেই গিয়ে পাওয়া গেলো Santhi Soundarajan কে। এখন বেশ অবস্থাপন্ন হলেও আগে অবস্থা বেশ শোচনীয় ছিলো। তার দলিত সম্প্রদায়ের পিতা-মাতা ইটের ভাটাতে শ্রমিকের কাজে নিযুক্ত ছিলেন, তাদেরকে কাজ করতে অন্য শহরে যেতে হত। ২০ ফুট বাই ৫ ফুটের একটি ছোট্ট কুঁড়ে ঘরে তার বেড়ে ওঠা যেখানে না ছিলো কোনো বাথরুম, না ছিলো কোনো জল বা বিদ্যুতের ব্যবস্থা।

Santhi Soundarajan মূলত ছিলেন একজন মধ্যম দূরত্বের দৌঁড়বিদ। তার পিতামহও ছিলেন একজন দক্ষ দৌঁড়বিদ, যিনি তাকে এই ব্যাপারে অনেক সহায়তা করেছিলেন। যদিও তার পিতামহ তার পরামর্শদাতা ছিলেন তবে তার মা ছিলেন তার মানসিক শক্তির মূল স্তম্ভ।

এত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও, সাঁথি এই খেলাকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বলে নির্ধারিত করেছিলো। সে ছোটবেলা থেকেই স্কুল ক্রীড়া ইভেন্টের বিভিন্ন পুরস্কার জিততে শুরু করে, যেগুলো তাকে খুব উৎসাহিত করতো। তার এই পারফরম্যান্সগুলো কাছের একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের স্পোর্টস কোচের নজরে আসে। সেই কোচ তার স্কুল টিউশন ফি, স্কুল ইউনিফর্ম এমনকি মধ্যাহ্নভোজন পর্যন্ত সরবরাহ করতো। এভাবেই আগাতে থাকে সাঁথির জীবন। পুডুককোটাইয়ের একটি আর্টস কলেজ এবং চেন্নাইয়ের একটি কলেজে তার পরবর্তী পড়াশুনা শেষ করে।

Santhi Soundarajan

তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের অর্জন একদম ফেলনা নাহ, ঝুলিতে আছে ১১ টি আন্তর্জাতিক পদক। এর মধ্যে আছে ২০০৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ৮০০ মিটার রৌপ্য এবং ২০০৬ এর আগস্টে কলম্বোতে দক্ষিণ এশিয়ান গেমসে ১৫০০ মিটার সোনা। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে জাতীয় ওপেন চ্যাম্পিয়নশিপে তাকে সেরা অ্যাথলেট ঘোষণা করা হয়েছিল।

যাইহোক, দোহায় অনুষ্ঠিত ২০০৬ এশিয়ান গেমসটি নিয়ে তার কাছে অনেক বড় প্রত্যাশার ছিলো। পঁচিশ বছর বয়সী সাঁথি ৮০০ মিটার এমনভাবে দৌঁড়েছিল যেন এর উপর তার জীবনের সবকিছু নির্ভর করছে। তিনি এই ইভেন্টে রৌপ্যপদক জিতেছিলেন, তার সময় লেগেছিলো মাত্র ২ মিনিট ৩.১ সেকেন্ড। এখন

আসি মূল কথায়-পদক বাতিল হবার কথা শুনেছিস কখনো?

“হ্যাঁ, খুড়ো। নিষিদ্ধ ড্রাগ ব্যবহার করে ডোপ টেষ্টে পজিটিভ হলে তো পদক বাতিল হয়,” আমি উত্তর দিলাম।

“Gender test এ যে পদক বাতিল হতে পারে, এ নিয়ে কোনো ধারণা আছে?” খুড়োর প্রশ্ন।

“না,” সবারই প্রায় একসঙ্গে উত্তর এবং সাথে চোখে-মুখে বিষ্ময়।

“Gender test অনেক আগে থেকেই প্রচলিত ছিলো। প্রথমদিকে এই টেষ্ট করা হতো যাতে কোনো পুরুষ ছদ্মবেশে মেয়েদের ইভেন্টে অংশগ্রহণ না করে বা কেউ যদি রোগগ্রস্থ হয় যা তাকে বাড়তি সুবিধা দেয়-এগুলো চিহ্নিত করার জন্য। আগে সবার জন্য বাধ্যতামূলক থাকলেও এখন সবার করা হয় না, শুধুমাত্র যাদের উপর সন্দেহ হয়, তাদেরই করা হয়।

সাঁথির Gender test এ তার Androgen Insensitivity Syndrome ধরা পড়ে। এর আরেকটা নাম হচ্ছে Testicular feminization, যার কারণে Male pseudohermaphroditism দেখা যায়। মোট কথা তিনি পুরুষ বা মহিলা কোনটাই ছিলেন না। ঠিক ঐ রাস্তার মোড়ে যাদের দেখেছিলি তাদেরই মত। চিকিৎসাবিজ্ঞানে ব্রড হেডিং এ এরা সব Intersex এর মধ্যে পরে,” খুড়োর উত্তর।

“Intersex, male pseudohermaphroditism এইসব আবার কি খুড়ো?” আর থাকতে না পেরে ন্যাপ্‌লা প্রশ্ন করেই বসলো।

এই ব্যাপারটি তবে তোদের আগে বুঝিয়ে বলি। এই ব্যাপারে আমার অনেক কিছুই জানা আছে।

একটু ভালোভাবে বলতে গেলে Intersex হচ্ছে- It is an intermingling in one individual of characters of both sexes in varying degrees, including physical form, reproductive organs and sexual behaviour. It results from some defect in the embryonic development.

এরা চার ধরণের হয়-
📌 Gonadal agenesis
📌 Gonadal dysgenesis
📌 True hermaphroditism
📌 Pseudo-hermaphroditism

শেষ দুইটা নাম খেয়াল কর। এতে একটা শব্দ একই আছে- Hermaphroditism আগে এই শব্দের উৎপত্তি সম্পর্কে শুনে নে।

এর উৎপত্তি এক গ্রীক দেবতার নাম থেকে- Hermaphroditus/Hermaphroditos। ইনি ছিলেন Hermes এবং Aphrodite এর এক পুত্র এবং Atlas এর নাতি, যার জন্য তাঁকে Atlantiades বা Atlantius বলা হয়। নামটিও Hermes এবং Aphrodite সমন্বয় করে রাখা। তিনি তাঁর পিতা-মাতার উভয়ের সৌন্দর্য উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছিলেন এবং The Nymphs of Mount Ida তাঁর প্রতিপালন করেছিলেন।

পনেরো বছর ধরে সে তাঁর প্রতিপালকের কাছেই ছিলো, এরপরে তিনি Caria গিয়েছিলেন, সেখানে The Nymph of the well Salmacis তার প্রেমে পড়ে যায় এবং তার মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সেই প্রচেষ্টা বৃথা যায়। তবে একবার যখন Hermaphroditos ওই কূপে স্নান করছিল, তখন তিনি Hermaphroditos কে জড়িয়ে ধরেন এবং দেবতাদের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন যেন তারা সবসময় এইভাবেই একসাথে থাকতে পারে। দেবতারা এই অনুরোধ স্বীকার করলেন, এবং দেহদুইটি এমনভাবে এক হয়ে গেল যে দুজনকে পুরুষ বা মহিলা কোনটাই বলা যায় না, আবার উভয়েই ছিল। এই অদ্ভূত ধরণের শারীরিক দ্বৈতবাদ যা পুরুষ এবং স্ত্রীলোকের সংমিশ্রণে তৈরি তাকেই এখন Hermaphroditism নামে অভিহিত করা হয়।

★True hermaphroditism সম্পর্কে বলা যায়- This is a very rare condition of bisexuality in which an ovary and a testicle or two ovary & two testis are present with the external genitalia of both sexes.

এই ক্ষেত্রে দুইটি Gonad ই Incompletely present, কিন্তু কোনটিই Completely functional নয়। Gonad এর অবস্থান abdominal, inguinal or labio-scrotal হতে পারে। Uterus থাকতেও পারে। Phallus penile বা Clitoral যে কোনটি হতে পারে। Labia মেয়েদের মত Bifid হতে পারে আবার ছেলেদের মত Fused হয়ে Scrotum-ও তৈরি করতে পারে। Somatic sex chromatin যেকোনটি হতে পারে- Male অথবা Female।

★Pseudo-hermaphroditism এর ক্ষেত্রে Internally gonadal tissue of only one sex is seen, কিন্তু External appearance opposite sex এর পাওয়া যায়। এটি আবার দুই ধরণের দেখা যায়-

**যদি Nuclear sex হয় XY, কিন্তু Sex organs and sexual characteristics পাওয়া যায় Female form এ, Testicular feminization এর জন্য তাই Male pseudohermaphroditism.
It is characterised by-

  1. Primary amenorrhoea
  2. Female external genitalia
  3. Normal size breasts
  4. Scanty or absent axillary and pubic hair
  5. Testes are in the abdomen or inguinal canal
  6. 5-α-reductase deficiency occurs

সাঁথির এই সমস্যাই ছিলো। তখন আরেকটা কথা বলেছিলাম- Androgen Insensitivity Syndrome(AIS)। এই অবস্থায় Defective gene এর কারণে Cell এর Androgen receptor তৈরি হয় না। যার কারণে যথেষ্ট পরিমানে Testotrerone তৈরি হওয়া সত্বেও তা Cell এ প্রবেশ করে না এবং Cell তা কাজে লাগাতে পারে নাহ। সেইজন্যই Male sex organs and sexual characteristics developed হয় না তার বদলে Female sex organs and sexual characteristics পাওয়া যায়।

**আবার, যদি Nuclear sex হয় XX, কিন্তু Sex organs and sexual characteristics পাওয়া যায় Male form এ Adrenal hyperplasia এর জন্য তাই Female pseudohermaphroditism. 21-hydroxylase deficiency এর ক্ষেত্রে Most common

এবার আবার আগের গল্পে যাই। পদকটি হারাবার পরেই সাঁথির জীবন বদলাতে শুরু করে। তাকে আবার তার গ্রামে আবার ফিরে যেতে হয়েছিল। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে অপমানজনক কথা শুনতে হত। তিনি এই ঘটনাগুলোর কারণে এতটাই হতাশ পড়েছিলেন যে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করারও চেষ্টা করেছিলেন। সৌভাগ্যজনকভাবে সে বেঁচে যায় সেবার।

এরপর তাকে জীবন যাপনের জন্য অনেক বার অনেক রকম কাজ করতে হয়েছিলো। রাজ্য সরকার তাকে একাডেমী শুরু করার জন্য ১৫ লক্ষ রুপি দিয়েছিল, যা টাকা শেষ হবার সাথে সাথেই তাকে বন্ধ করতে হয়। তামিলনাড়ুর স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি (SDA) এর কাছে অ্যাথলেটিক্স কোচ হিসাবে তার চাকরি খুব বেশি দিন স্থায়ী হয়নি, তার কারণ ছিলো চাকরীর অস্থায়ী প্রকৃতি এবং মাসে পাঁচ হাজার টাকার স্বল্প বেতন। সেখানের চাকরি ছেড়ে তিনি নিজের গ্রামে ফিরে গিয়ে নিজের ইট ভাটা স্থাপন করেছিলেন এবং নিজেই সেখানে দিনে আঠারো ঘন্টা কাজ করতেন।

বহু বছর লড়াইয়ের পরে এবং Gender rights activists দের সহায়তায় ২০১৩ সালে তিনি SAI’s diploma in sports coaching প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি এই কোর্সটি সম্পন্ন করার পরেও তিনি কোনো স্থায়ী চাকরি পাননি। ২৯ জুলাই ২০১৫-তে Madras High Court রাজ্য সরকারকে যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া উন্নয়ন বিভাগের কোচ পদে নিয়োগের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতায় শিথিল করার জন্য সাঁথির আবেদন বিবেচনা করার এবং তাকে তামিলনাড়ুর SDA-তে কোচ হওয়ার জন্য সহায়তা করার নির্দেশনা দিয়েছিল।

২০১৬ সালে, রিও অলিম্পিকের প্রাক্কালে সোশ্যাল মিডিয়াও তার পক্ষে যোগ দেয়। শেষ অবধি, ২০১৬ সালের ১৬ অক্টোবর, সৌন্দরজনকে জানানো হয়েছিল যে রাজ্য সরকার তাকে SDAT-এর অধীনে স্থায়ী অ্যাথলেটিক্স কোচ হিসাবে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ এ তার অ্যাপয়েন্টমেন্টের আদেশ পেয়েছিলেন। অর্থনৈতিক সহায়তার চেয়ে বেশি, এটি তার জীবনের অসম্পূর্ণ স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে তাকে নতুন জীবনের হাতছানি দিচ্ছিলো।

সাঁথির প্রশস্ত, উজ্জ্বল হাসি গত এক দশকে তার হওয়া ক্ষতি এবং কষ্ট গোপন করে। চাকরির জন্য তিনি তার লম্বা চুল ছোট করে কাটলেন এবং শাড়ি, জুঁইয়ের ফুল পরা ছেড়ে শার্ট এবং ট্রাউজারে পরা শুরু করলেন। পোশাকের এই পরিবর্তনটি তার জীবন-যাপনেও পরিবর্তন ঘটায়। তখনই লোকেরা তাকে একজন মানুষ বলে ভাবতে শুরু করে।
তার কিছু শিক্ষার্থীও পরবর্তীতে রাজ্য-স্তরের প্রতিযোগিতায় ভাল করতে শুরু করেছিলো, মানুষও তাকে চিনতেও শুরু করে-তবে এবার একজন কঠোর পরিশ্রমী এবং অনুপ্রেরণামূলক কোচ হিসাবে।
সাঁথির শেষের দিকের একটা কথা এখন আমার কানে বাজে, ”Poverty is never an obstacle to an aspiring champion, as success comes to those who truly work hard, not to those who have money. If not an athlete, I would have been just an ordinary person working in a brickyard in a village that many would not have heard of.“

“গল্প কি শেষ?” ন্যাপ্‌লা জিজ্ঞেস করলো।

খুড়োর উত্তর, “নিকুঞ্জকে নতুন করে জল ফুটিয়ে আরো এক কাপ চা করতে বল, গল্প যে এখনো অনেক বাকি।”

তথ্যসূত্রঃ

  1. The Essentials of Forensic Medicine and Toxicology(34th edition)- Dr. K. S. Narayan Reddy
  2. https://www.espn.in/olympics/story/_/id/8192977/failed-gender-test-forces-olympian-redefine-athletic-career-espn-magazine
  3. https://thebridge.in/athletics/she-dared-santhi-soundarajan-story-past-torments-present-struggles
  4. https://www.theoi.com/Ouranios/ErosHermaphroditos.html
  5. https://medlineplus.gov/ency/article/001180.htm

প্লাটফর্ম একাডেমিক /ধ্রুব জ্যোতি মন্ডল
আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালি।

One thought on “তারিণীখুড়োর Intersex কথন(পর্ব-১)

  1. Pingback: তারিণীখুড়োর Intersex কথন(পর্ব-২) – Platform | CME

Leave a Reply